অনুসন্ধান صفحه اصلی خبر |
|
মতামতজরিপ : |
Saturday, August 13, 2016 |
|
নির্বাচিত সংবাদ : |
24304 |
শাবিস্তান বার্তা সংস্থার রিপোর্ট: হুজ্জাতুল ইসলাম খোদামোরাদ বলেন, ইমামের প্রতি আমাদের মারেফাত যত বেশী হবে তার প্রতি অনুরাগ ও ভালবাসা ততবেশী বৃদ্ধি পাবে। আর আমরা যত বেশী ইমামগণের নৈকিট্য হাসিল করতে পারব ততবেশী মহান আল্লাহর নৈকট্যলাভ করতে পারব। আর এর নামই হচ্ছে প্রকৃত উতকর্ষ ও পূর্ণতা।
তিনি বলেন: স্বয়ং ইমামগণও এমন ছিলেন তারা অতি মর্যাদার অধিকারী হওয়া সত্বেও যখনই কোন ইমামের আলোচনা আসত তার প্রতি সম্মান ও ভক্তি প্রদর্শন করতেন।
মহানবী হযরত মুহম্মাদ(সা.) ছিলেন সর্বশেণ ও সর্ব শ্রেষ্ট রাসূল। তিনিও যখনই আল্লাহর শেষ হুজ্জাত তথা ইমাম মাহদীর কথা বলতেন। সম্মানের সাথে বলতেন। তিনি বলতেন: بابي و امي হে আল্লাহ! আপনার শেষ হুজ্জাত ইমাম মাহদীর প্রতি আমার পিতামাতা উতসর্গ হোক।
রাসূল(সা.) আরও বলতেন: আমার পিতামাতা তার উপর উতসর্গ হোক। কেননা তার নাম আমার নামের অনুরূপ এবং তার চেহারা আমার মতই। সে মুসাই ইবনে ইমরানের মত এবং ঐশী নুর তাকে ঘিরে রেখেছে।
আমিরুল মু’মিনিন হযরত আলী(আ.) শাহাদাতের পূর্বে বলেন: তোমরা রাসূলের(সা.) আহলে বাইতের প্রতি দৃষ্টি রাখতে তারা যদি চুপ থাকে, তোমরাও চুপ থেক। তারা যদি সংগ্রাম করতে বলে তোমরা সংগ্রাম কর। আল্লাহ আহলে বাইতের মধ্য থেকে এমন একজনকে পাঠাবেন যিনি আমাদের সকল সমস্যার সমাধান করবেন এবং আমাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবেন। আমার পিতামাতা তার প্রতি উতসর্গ হোক।
খাল্লাদ বিন সাফ্ফার বলেন, ইমাম জাফর সাদিকের(আ.) কাছে জানতে চাইলাম: ইমাম মাহদীর কি জন্ম হয়েছে? ইমাম বললেন: না। তবে আমার জীবদ্দশায় যদি তার খেদমতে পৌছাতে পারতাম তাহলে তার খাদেম হতাম।
565379