অনুসন্ধান صفحه اصلی خبر |
|
মতামতজরিপ : |
Monday, September 19, 2016 |
|
নির্বাচিত সংবাদ : |
24654 |
গাদীরের ঐতিহাসিক খুতবা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা প্রত্যেকের ঈমানি দায়িত্ব
মায়ারেফ বিভাগ: আন্তর্জাতিক গাদীর ইনস্টিটিউটের প্রধান হযরত হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন সায়িদ শাহাবাদি বলেছেন যে, রাসূল (সা.) গাদীরের ঐতিহাসিক খুতবার মাধ্যমে আমিরুল মু'মিনিন আলীকে তার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে ঘোষণা করেছেন; তাই এ খুতবা এবং এ সম্পর্কে নাজিলকৃত আয়াত প্রসঙ্গে জ্ঞান লাভ করা প্রত্যেকের ঈমানি দায়িত্ব।
|
গাদীরের ঐতিহাসিক খুতবা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা প্রত্যেকের ঈমানি দায়িত্ব
মায়ারেফ বিভাগ: আন্তর্জাতিক গাদীর ইনস্টিটিউটের প্রধান হযরত হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন সায়িদ শাহাবাদি বলেছেন যে, রাসূল (সা.) গাদীরের ঐতিহাসিক খুতবার মাধ্যমে আমিরুল মু'মিনিন আলীকে তার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে ঘোষণা করেছেন; তাই এ খুতবা এবং এ সম্পর্কে নাজিলকৃত আয়াত প্রসঙ্গে জ্ঞান লাভ করা প্রত্যেকের ঈমানি দায়িত্ব।
শাবিস্তান বার্তা সংস্থার রিপোর্ট: আন্তর্জাতিক গাদীর ইনস্টিটিউটের প্রধান হযরত হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন সায়িদ শাহাবাদি আজ সোমবার এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে বলেন: রাসূল (সা.) হিজরী ১০ সনে বিদায় হজ্ব শেষে যখন মদীনা অভিমুখে রওনা দিয়েছিলেন; তখন আল্লাহর নির্দেশে খুম নামক স্থানে সকল সাহাবীদের একত্রিত হওয়ার আদেশ দেন। সকল সাহাবীরা সমবেত হওয়ার পর তিনি আলী ইবনে আবি তালিবের (আ.) হাতদ্বয় উচু করে তার পরবর্তী খলিফা বা স্থলাভিষিক্ত হিসেবে ঘোষণা দেন। তিনি এখানে যে খুতবা দান করেছিলেন তা গাদীরের ঐতিহাসিক খুতবা নামে পরিচিত।
তিনি বলেন: গাদীরের ঐতিহাসিক খুতবাতে রাসূল (সা.) ইসলামের ভবিষ্যত এবং মুসলিম উম্মাহর করণীয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এ কারণে এ খুতবা অত্যন্ত গুরুত্ব ও তাৎপর্যবহ। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য এ অতীব গুরুত্বপূর্ণ খুতবাটি আমাদের নিকট অবহেলিত ও উপেক্ষিত।
তিনি বলেন: গাদীর খুমের ঘোষণার মধ্য দিয়ে ইমামত ও বেলায়েতের সূচনা হয়েছে। তাই আমরা যারা রাসূলের (সা.) আহলে বাইতের (আ.) অনুসারী তাদের ঈমানি দায়িত্ব হচ্ছে এ সম্পর্কে গবেষণা ও জ্ঞানার্জন করা; যাতে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অজ্ঞ না থাকে।