অনুসন্ধান صفحه اصلی خبر |
|
মতামতজরিপ : |
Saturday, December 16, 2017 |
|
নির্বাচিত সংবাদ : |
27956 |
জিজানে সৌদি সামরিক ঘাঁটিতে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেনের জনপ্রিয় আনসারুল্লাহ যোদ্ধা সমর্থিত সেনাবাহিনী সৌদি আরবের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলীয় জিজান প্রদেশের একটি সামরিক কমান্ড এবং নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। দারিদ্রপীড়িত ইয়েমেনের বিভিন্ন এলাকায় সৌদি আরব বর্বরোচিত বিমান হামলার মাত্রা বাড়ানোর পরিপ্রেক্ষিতে পাল্টা প্রতিশোধ হিসেবে সেনাবাহিনী এ হামলা চালিয়েছে।
|
জিজানে সৌদি সামরিক ঘাঁটিতে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেনের জনপ্রিয় আনসারুল্লাহ যোদ্ধা সমর্থিত সেনাবাহিনী সৌদি আরবের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলীয় জিজান প্রদেশের একটি সামরিক কমান্ড এবং নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। দারিদ্রপীড়িত ইয়েমেনের বিভিন্ন এলাকায় সৌদি আরব বর্বরোচিত বিমান হামলার মাত্রা বাড়ানোর পরিপ্রেক্ষিতে পাল্টা প্রতিশোধ হিসেবে সেনাবাহিনী এ হামলা চালিয়েছে।
আজ (শনিবার) ইয়েমেনি সামরিক বাহিনীর একটি সূত্র দেশটির আল মাসিরা টেলিভিশন চ্যানেলকে জানিয়েছে, সৌদি আরবের জিজান প্রদেশের দক্ষিণে মধ্যম পাল্লার কাহার এম-২ ক্ষেপণাস্ত্রটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে।তবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায় নি।
এদিকে, সৌদি আরবের ভাড়াটে বাহিনীর তৎপরতা রুখে দেয়ার লক্ষ্যে এ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে ইয়েমেনের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল আজিজ রশিদ জানিয়েছেন।এছাড়া ইয়েমেনের ক্ষেপণাস্ত্র ইউনিট সৌদি আরবের গভীরে যেকোনো কৌশলগত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম বলে তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন। সৌদি বাহিনী গতকাল (শুক্রবার) ইয়েমেনের ওপর ব্যাপকমাত্রায় বিমান হামলা চালিয়ে আরো ৭০ ব্যক্তিকে হত্যা করেছে।
২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনের ওপর হামলা শুরু করে। সৌদি সরকার তার পছন্দের সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুরাব্বু হাদিকে ইয়েমেনি জাতির ওপর শাসক হিসেবে চাপিয়ে দিতে চাইলেও দেশটির বেশির ভাগ দল ও বিপ্লবী সরকার তা মেনে নিতে অস্বীকার করে আসছে। সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের হামলায় কয়েক হাজার নারী ও শিশুসহ এ পর্যন্ত প্রায় ১২ হাজার বেসামরিক ইয়েমেনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও কয়েক গুণ।#